Skip to main content

জারুল (Lagerstroemia Speciosa)

জারুল (Lagerstroemia Speciosa) Photo by: Wrishat Hasan
English Name   : giant crepe-myrtle, Queen's crepe-myrtle, banabá plant
Bengali Name   :জারুল, বনজারুল, কাঁটাজারুল, বসুঁয়া জারুল, পানিজারুল
Scientific Name:Lagerstroemia speciosa
Kingdom           :Plantae
Family              : Lythraceae 
Genus               :Lagerstromia
Distribution     :South East Asia,Philippines,India,Bangladesh

Defination in Bangla
জারুল ভারতীয় উপমহাদেশের নিজস্ব বৃক্ষবাংলাদেশ, ভারত ছাড়াও চীন, মালয়েশিয়া প্রভৃতি অঞ্চলে জারুলের সন্ধান মেলে। নিম্নাঞ্চলের জলাভূমিতে এটি ভালোভাবে বেড়ে উঠতে পারে, তবে শুকনো এলাকাতেও এদের মানিয়ে নিতে সমস্যা হয় না। মাঝারি আকৃতির এই বৃক্ষটি শাখা-প্রশাখাময়। এর লম্বাটে পাতাগুলো পত্রদণ্ডের বিপরীতে সাজানো থাকে। এই পাতাঝরা বৃক্ষ শীতকালে পত্রশূণ্য অবস্থায় থাকে। বসন্তে নতুন গাঢ় সবুজ পাতা গজায়। গ্রীষ্মে ফোটে অসম্ভব সুন্দর বেগুনি রঙের থোকা থোকা ফুল। জারুল ফুলগুলো থাকে শাখার ডগায়, পাতার ওপরের স্তরে। প্রতিটি ফুলের থাকে ছ'টি করে পাঁপড়ি, মাঝখানে পুংকেশরের সাথে যুক্ত হলুদ পরাগকোষ। গ্রীষ্মের শুরুতেই এর ফুল ফোটে এবং শরত পর্যন্ত তা দেখা যায়।[৩] জারুল কাঠ লালচে রঙের, অত্যন্ত শক্ত ও মূল্যবান। ঘরের কড়ি-বরগা, লাঙল, আসবাবপত্র ইত্যাদি বহুবিধ কাজে জারুল কাঠ সুব্যবহৃত। জারুলের ভেষজ গুণও রয়েছে - জ্বর, অনিদ্রা, কাশি ও অজীর্ণতায় জারুল উপকারী। জারুলের Lagerstroemia indica নামে ছোট একটি প্রজাতি রয়েছে, যা বৃহত্তর সিলেটকিশোরগঞ্জে প্রচুর পরিমাণে দেখা যায়।

Comments

Popular posts from this blog

বাঁচাও|Episode 5|Investigation| By Wrishat Hasan

কাটা ছেড়ার  দাগ বিভার পায়ে কী করে আসলো। এর মানে হয়তো তার পড়ে গিয়ে আঁচড় লেগেছে নয়তো তাকে মারধর করা হয়েছে। দুটোর মধ্যে একটা হলেও চিন্তার বিষয় খুঁজে পাচ্ছি না। দুষ্টুমি করলেতো আমার মাও উত্তম অধম দেয় আর পড়ে গেলে তো কোনো প্রশ্নই ওঠে না। স্কুলের ঘন্টা পড়ে গেলো। বন্ধুদের সাথে গল্প করে বাড়ির দিকে রওনা হলাম। রাস্তায় একটা পাটকেলকে ফুটবল বানিয়ে লাথি দিতে দিতে উত্তেজিত হয়ে এমন জোরে লাথি দিলাম যে পাটকেল টি গিয়ে একটা কুকুরের গায়ে পড়লো। মনের মধ্যে ভয়ে একটাই কথা "ইটটাকে  ওখানেই পড়তে হলো "। স্থানিয়  ভাষায় যাকে  বলে আইজো দৈড় কাইলো দৈড় দিলাম। দৌড়ে বট  গাছের কাছে যেয়ে পিছনে ফিরে সস্থির চোখে দেখলাম কুকুরটি আর পিছু নিচ্ছে না। কিন্তু কে জানতো বিভা সেখান থেকেই বাসায় যাচ্ছিলো। আমাকে দেখে পুরোই গম্ভীর ভাবে হাই বলে। মনে মনে ভাবছি এইভাবে কেউ কাউকে হাই বলে। কিন্তু এটা  ভুল করে মুখেই বলে ফেললাম। বিভা দেখলাম কিছু মনে না করেই ওর বাড়ির দিকে রওনা হলো। বাড়ি ফিরে ডিনার করার সময় মনে আসলো "বিভার অপহরণের দিন কোনটা"। ঘুম থেকে উঠে স্কুলে গেলাম। এবারো  বিভার পেছন...

বাঁচাও|Episode 4|11 years old| By Wrishat Hasan|

বাড়ি ফিরে দরজা খুলে দেখি মা অচেতন হয়ে ফ্লোরে পড়ে আছে এবং তার পিঠে চুরি ঢোকানো তার চারপাশে রক্ত। মায়ের পিঠে হাত দিয়ে উল্টাতে গিয়ে আমার হাতে রক্ত লেগে গেলো।মাকে মৃত দেখে আতঙ্কিত হয়ে ঘরের বাইরে চলে এলাম। তখনি প্রতিবেশী একজন মহিলা মাকে ডাকতে এসে দেখে আমার হাতে রক্ত। সে চিৎকার করে আমাকে খুনি ও ডাকাত বলে ডাকতে লাগে। সে দৌড়ে গিয়ে পুলিশকে ফোন দেয়। আমি তাকে বোঝানোর চেষ্টা করলেও সে আমার থেকে বার বার পালিয়ে যাচ্ছিলো। তখনি পুলিশ আমাকে ঘিরে ফেলে। আমি কিছু না করতে পেরে পিছনের দিকে দৌড় দিলাম। তখনি একজন পুলিশ আমার দিকে গুলি করলো, গুলি তা মাথায় লাগবার আগেই সেই ঘড়ি হাজির। কিন্তু এবার আমি চলে এলাম একেবারে ১৩ বছর আগে। যখন আমার বয়স ১১। নিজের বয়স ১১ হলেও মনের মধ্যে আমি ২৪ বছর বয়সি। প্রশ্ন জগতে লাগলো আমি ১৩ বছর আগে কেন চলে এলাম। এর সাথে পুলিশ ও মায়ের খুন হবার সম্পর্ক কী ? তখনি মনে আসলো সেই টুপি ও কোর্ট পরা লোক, মায়ের ড্রয়ারে তার ছবি এবং অর্ণ, বিভা ও বিদিশার অপহরনণ এবং খুন। আমি হয়তো ১৩ বছর আগে ফিরে  এসেছি এদের বাঁচানোর জন্য। প্রথমেই মনে আসলো অর্ণ ও বিভা আমাদের স্কুলে পড়ে। কিন্ত বিদিশা পরে আরেক স্কুলে। এই...